জীবনের যে কোনও ক্ষেত্রে সফলতা লাভের জন্য করণীয়, আমল ও দুআ
Jahidul Islam chtpur
Hello, here is Jahidul Islam chtpur. Data entry & Digital Marketer at Fiverr Please Follow my Website and YouTube Channel Jahid rhr. I am a professional SEO Expert. Facebook marketer, Social Media business page maker, B2B Leads collector, Data entry, Copy paste, Web research, Virtual Assistant, Youtube Channel Create and Promotion is my Main Task. Advertise Business and products is a Facebook group for product Buying and Selling group and Md. Jahidul islam chtpur is Page. Jahidul chtpur
Wednesday, April 9, 2025
কোনও কাজে সফল হওয়ার দুআ বা আমল
Tuesday, April 2, 2024
ইফতারের দোয়া
ইফতারের দোয়া
ইফতারের কিছুক্ষণ পূর্বে এ দোয়াটি বেশী বেশী পড়তে হবে
يَا وَا سِعَ الْمَغْفِرَةِ اِغْفِرْلِىْ
উচ্চারণ: ইয়া ওয়াসিয়াল মাগফিরাতি, ইগফিরলী।
অর্থঃ হে মহান ক্ষমা দানকারী! আমাকে ক্ষমা করুন। (শু‘আবুল ঈমান: ৩/৪০৭)
بِسْمِ اللهِ وَعَلى بَرَكَةِ اللهِ
বিসমিল্লাহি ওয়া ‘আলা বারাকাতিল্লাহ বলে ইফতার শুরু করবে এবং ইফতারের পর নিম্নের দুটি দোয়া পড়বেঃ
اَللّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَعَلي رِزْقِكَ اَفْطَرْتُ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু ওয়ালা রিযকিকা আফতারতু।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমারই জন্য রোজা রেখেছি, এবং তোমারই দেয়া রিজিক দ্বারা ইফতার করলাম। (আবূ দাঊদ: ১/৩২২)
Monday, September 11, 2023
ফজর নামাজের পর যিকির ও দোয়া / Dua
ফজর নামাজের পর যিকির ও দোয়া / Dua
1. Allah akbar -1
2. Astaghfirullah -3
3. আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম, ওয়া মিনকাস সালাম, তাবারকতা ইয়াজাল জালালি ওয়াল ইকরাম।-1
4. আল্লা-হু লাইলা-হা ইল্লা-হুওয়া আল হাইয়ুল কাইয়ূমু লা-তা’খুযুহূ ছিনাতুওঁ ওয়ালা-নাওমুন লাহূ মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি মান যাল্লাযী ইয়াশফা‘উ ‘ইনদাহূইল্লা-বিইযনিহী ইয়া‘লামুমা-বাইনা আইদীহিম ওয়ামা-খালফাহুম ওয়ালা-ইউহ ীতূনা বিশাইইম মিন ‘ইলমিহীইল্লা-বিমা-শাআ ওয়াছি‘আ কুরছিইয়ুহুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা ওয়ালা-ইয়াঊদুহু হিফজু হুমা-ওয়া হুওয়াল ‘আলিইয়ূল ‘আজীম। -1
5. "আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান নার। -7
6. আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাহ।-3
7. Subhan Allah- 33
8. Alhamdulillah- 33
9. Allah Akbar -33
10. ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু অহ্দাহু লা শারীকা লাহ, লাহুল মুলকু অলাহুল হামদু, অহুয়া ‘আলা কুল্লি শায়ইন ক্বাদীর’ -1
11. হাসবুনাল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়াহুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম -7
12. “আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল ফাক্করি” -7
Sunday, September 3, 2023
ছোট কিন্তু সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু দোয়া / jahid chtpur.
নিচে পাঠকদের জন্য সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু দোয়া তুলে ধরা হলো।
১) শ্রেষ্ঠ দোয়া: رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ ‘রাব্বানা আতিনা ফিদ্ দুনইয়া হাসানাহ, ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাহ, ওয়াকিনা আজাবান্নার।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রভু! আমাকে দুনিয়াতে সুখ দান কর, আখেরাতেও সুখ দান কর এবং আমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও।’ (সুরা বাকারা: ২০১)। ফজিলত: এ দোয়াকে সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া বলা হয়ে থাকে। নবী কারিম (স.) এ দোয়াটি সবচেয়ে বেশি পাঠ করতেন। (সহিহ মুসলিম: ৭০১৬)
২) জান্নাত প্রার্থনা ও জাহান্নাম থেকে বাঁচার দোয়া: اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْجَنَّةَ وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ النَّارِ ‘আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাতা ওয়াআউজুবিকা মিনান্না-র।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে জান্নাত চাই এবং জাহান্নাম থেকে আপনার কাছে আশ্রয় চাই’ (আবু দাউদ: ৭৯৩)। আনাস (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ৩ বার আল্লাহর কাছে জান্নাত চায়, জান্নাত তখন বলে, ‘হে আল্লাহ! এই ব্যক্তিকে জান্নাতে প্রবেশ করাও। পক্ষান্তরে যে ব্যাক্তি ৩ বার জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি চেয়ে দোয়া করে, জাহান্নাম বলে, ‘হে আল্লাহ এই ব্যক্তিকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দাও।’ (তিরমিজি: ২৫৭২ তাহকিককৃত, জান্নাতের বিবরণ অধ্যায়)
৩) দোয়া ইউনুস: لَا إِلَـٰهَ إِلَّا أَنتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنتُ مِنَ الظَّالِمِينَ ‘লা ইলাহা ইল্লা আংতা, সুবহানাকা ইন্নি কুংতু মিনাজ জ্বলিমিন।’ অর্থ: ‘তুমি ছাড়া সত্য কোনো উপাস্য নেই; তুমি পুতঃপবিত্র, নিশ্চয় আমি জালিমদের দলভুক্ত’ (সুরা আম্বিয়া: ৮৭)। ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, মাছের পেটে ইউনুস (আ.) এই দোয়া পড়ে আল্লাহকে ডেকেছিলেন এবং মুক্তি পেয়েছিলেন। যদি কোনো মুসলিম বিপদে পড়ে এই দোয়া পাঠ করে, আল্লাহ তা কবুল করবেন।’ (আহমদ, তিরমিজি, মেশকাত: ২২৯২)
৪) তাওবার দোয়া: أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ ‘আস্তাগফিরুল্লা-হাল্লাজি লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়ুল ক্বাইয়ূমু ওয়া আতূবু ইলাইহি।’ অর্থ: ‘আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। যিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও বিশ্বচরাচরের ধারক। আর আমি তাঁর দিকেই ফিরে যাচ্ছি (তাওবা করছি)।’ ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেছেন, হে মানুষ! তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবা করো। কেননা আমি তাঁর কাছে দৈনিক ১০০ বার করে তাওবা করি। (মুসলিম, মেশকাত: ২৩২৫)
৫) ঋণমুক্তির দোয়া: اللهم اكْفِنِي بِحَلَالِكَ عن حَرَامِكَ ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ ‘আল্লাহুম্মাকফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা, ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট করো। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী করো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দিয়ে আমাকে স্বচ্ছলতা দান করো।’ ফজিলত: আলী (রা.)-কে রাসুলুল্লাহ (স.) এই দোয়া শিখিয়েছেন। আলী (রা.) বলেন, এই দোয়া পাঠ করলে আল্লাহই ঋণমুক্তির ব্যাপারে দায়িত্ব নেবেন, যদি ঋণ পর্বতসমানও হয়।’ (তিরমিজি: ৩৫৬৩; মুসনাদ আহমদ: ১৩২১)
৬) দীনদার স্ত্রী ও সন্তান লাভের দোয়া: رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا ‘রাব্বানা হাবলানা মিন আজওয়াজিনা ওয়া জুররি-ইয়্যাতিনা কুররাতা আয়ুনিওঁ-ওয়াজআলনা লিল মুত্তাকিনা ইমামা।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রভু! স্ত্রী ও সন্তানদের দ্বারা আমার চোখ শীতল করো। আমাকে পরহেজগারদের আদর্শ করো। (সুরা ফোরকান: ৭৪) ফজিলত: দীনদার স্ত্রী ও সন্তান লাভের জন্য নিয়মিত কোরআনে বর্ণিত এই দোয়া পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা তাঁর ইচ্ছা পূরণ করবেন ইনশাআল্লাহ।
৭) রিজিক বৃদ্ধির দোয়া: اللَّهُ لَطِيفٌ بِعِبَادِهِ يَرْزُقُ مَنْ يَشَاءُ وَهُوَ الْقَوِيُّ الْعَزِيزُ ‘আল্লাহু লাতীফুম্ বি-ইবাদিহি ইয়ারজুকু মাইয়্যাশায়ু, ওয়া হুয়াল কাভিয়্যুল আজিজ।’ অর্থ: আল্লাহ নিজের বান্দাদের প্রতি মেহেরবান। তিনি যাকে ইচ্ছা রিজিক দান করেন। তিনি প্রবল, পরাক্রমশালী। (সুরা শুরা: ১৯)। ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে, একনিষ্ঠতার সঙ্গে ৭০ বার এ আয়াত পড়বে, সে সর্বদা রিজিকের সঙ্কট থেকে হেফাজতে থাকবে ইনশাআল্লাহ।
৮) সন্তানের দীনদারির জন্য দোয়া: رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلاَةِ وَمِن ذُرِّيَّتِي رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاء ‘রাব্বিজ আলনী মুকীমাস সালা-তি ওয়ামিন জুররিয়্যাতি, রাব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দুয়া’ অর্থ: হে আমার প্রতিপালক! আমাকে নামাজ আদায়কারী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য থেকেও। হে আমার প্রতিপালক! আমার প্রার্থনা কবুল করুন। (সুরা ইবরাহিম: ৪০)
৯) কঠিন কাজ সহজ হওয়ার দোয়া: يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ بِرَحْمَتِكَ أَسْتَغِيثُ ‘ইয়া হাইয়ু ইয়া ক্বাইয়ূমু বিরাহমাতিকা আস্তাগিছ।’ অর্থ: হে চিরঞ্জীব! হে বিশ্বচরাচরের ধারক! আমি তোমার রহমতের আশ্রয় প্রার্থনা করছি।’ ফজিলত: আনাস (রা.) বলেন, ‘যখন রাসুলুল্লাহ (স.)-এর ওপর কোনো কাজ কঠিন হয়ে দেখা দিত, তখন তিনি এ দোয়াটি পড়তেন।’ (তিরমিজি ও মেশকাত: ২৪৫৪)
১০) উত্তম জীবন যাপনের দোয়া: اَللَّهُمَّ اِنِّى أَسْألُكَ الْهُدَى وَالتُّقَى وَالْعَفَافَ وَالْغِنَى ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল হুদা; ওয়াত তুক্বা; ওয়াল আফাফা; ওয়াল গেনা।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে হেদায়াত কামনা করি এবং আপনার ভয় তথা তাকওয়া কামনা করি এবং আপনার কাছে সতীত্ব তথা নৈতিক পবিত্রতা কামনা করি এবং সম্পদ তথা সামর্থ্য বা সচ্ছলতা কামনা করি।’ (মুসলিম: ২৭২১; তিরমিজি: ৩৪৮৯; ইবনে মাজাহ: ৩৮৩২; মুসনাদে আহমদ: ৩৬৮৪, ৩৮৯৪) ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (স.) এই দোয়াটি করতেন, যেখানে মানুষের জীবনের সকল চাওয়াই নিহিত রয়েছে।
১১) লেখাপড়ায় ভালো করার দোয়া:
এক) رَبِّ زِدْنِي عِلْمًا ‘রাব্বি যিদনী ইলমা’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করো’ (সুরা তোয়াহা: ১১৪)
দুই) رَبِّي يَسِّرْ وَلاَ تُعَسِّرْ وَتَمِّمْ بِالْخَیْر `রব্বি ইয়াসসির ওয়ালা তুআসসির ওয়াতাম্মিম বিল খাইর’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক! তুমি সহজ করে দাও, কঠিন করো না এবং কল্যাণের সাথে সমাপ্ত করে দাও।’ (বায়হাকি কুবরা: ৭০০৩, ১১২৯৯)
তিন) اللَّهُمَّ فَقِّهْنِي فِي الدِّينِ ‘আল্লাহুম্মা ফাক্কিহনি ফিদ দীন’ অর্থ: হে আল্লাহ! আমাকে দীনের জ্ঞান দান করুন।’ (বুখারি: ১৪৩)
১২) মা-বাবার জন্য দোয়া: رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا ‘রাব্বির হামহুমা কামা রব্বায়ানি সগীরা।’ অর্থ: ‘হে আমার রব, তাদের উভয়ের প্রতি রহম করো, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৪)। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আরেকটি দোয়া হলো—رَبَّنَا اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِينَ يَوْمَ يَقُومُ الْحِسَابُ ‘রাব্বানাগ ফিরলী ওয়াল ওয়ালিদাইয়া ওয়ালিল মু’মিনীনা ইয়াওমা ইয়াকুমুল হিসাব।’ অর্থ: ‘হে আমাদের রব, রোজ কেয়ামতে আমাকে, আমার পিতা-মাতা ও সকল মুমিনকে ক্ষমা করে দিন।’ (সুরা ইবরাহিম: ৪১)
১৩) ক্ষমা পাওয়ার উপযুক্ত দোয়া: رَبَّنَا ظَلَمۡنَاۤ اَنۡفُسَنَا وَ اِنۡ لَّمۡ تَغۡفِرۡ لَنَا وَ تَرۡحَمۡنَا لَنَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ ‘রাব্বানা জালামনা আনফুসানা, ওয়া ইললাম তাগফির লানা ওয়া তারহামনা, লানাকু-নান্না মিনাল খাসিরিন।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রভু, আমরা নিজেদের ওপর অন্যায় করেছি। আর যদি আপনি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদেরকে রহম না করেন তবে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব।’ (সুরা আরাফ: ২৩)
১৪) বিজয়ী হওয়ার দোয়া: رَبَّنَا اغۡفِرۡ لَنَا ذُنُوۡبَنَا وَ اِسۡرَافَنَا فِیۡۤ اَمۡرِنَا وَ ثَبِّتۡ اَقۡدَامَنَا وَ انۡصُرۡنَا عَلَی الۡقَوۡمِ الۡکٰفِرِیۡنَ ‘রাব্বানাগ ফিরলানা জুনুবানা ওয়া ইসরাফানা ফী আমরিনা ওয়া সাব্বিত আক্কদামানা ওয়ানছুরনা আলাল কাওমিল ক্বাফিরীন।’ অর্থ: ‘এ কথা ছাড়া তাদের আর কোনো কথা ছিল না, হে আমাদের রব! আমাদের পাপ এবং আমাদের কাজের সীমালঙ্ঘন আপনি ক্ষমা করুন, আমাদের পা সুদৃঢ় রাখুন এবং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।’ (সুরা আল ইমরান: ১৪৭)
১৫) ঈমান ঠিক রাখার দোয়া: يَا مُقَلِّبَ الْقُلُوبِ ثَبِّتْ قَلْبِي عَلَى دِينِكَ ‘ইয়া মুকাল্লিবাল কুলুবি সাব্বিত কালবি আলা দীনিকা।’ অর্থ: ‘হে মনের গতি পরিবর্তনকারী, আমার মনকে আপনার দীনের ওপর স্থির করুন।’ ফজিলত: উম্মে সালমা (রা.) বর্ণনা করেন, অন্তরের দৃঢ়তার জন্য রাসুল (স.) এই দোয়া বেশি বেশি পড়তেন। (তিরমিজি: ৩৫২২)
১৬) ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার দোয়া: رَبَّنَا لَا تُزِغۡ قُلُوۡبَنَا بَعۡدَ اِذۡ هَدَیۡتَنَا وَ هَبۡ لَنَا مِنۡ لَّدُنۡکَ رَحۡمَۃً ۚ اِنَّکَ اَنۡتَ الۡوَهَّابُ ‘রাব্বানা লা’তুযিগ কুলুবানা বা’দা ইয হাদাইতানা ওয়া হাবলানা মিল্লাদুনকা রাহমাতান, ইন্নাকা আনতাল ওয়াহাব।’ অর্থ: হে আমাদের রব, সরল পথ দেওয়ার পর আপনি আমাদের অন্তরসমূহকে সত্য লঙ্ঘনপ্রবণ করবেন না। আর আপনার কাছ থেকে আমাদেরকে করুণা দান করুন, নিশ্চয়ই আপনি মহাদাতা। (সুরা আল ইমরান: ৮)
বেশি পঠিত দোয়া
আরবি: رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
উচ্চারণ: রব্বানা আতিনা ফিদ্ দুনইয়া হাসানাহ, ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাহ্। ওয়াকিনা আজাবান্নার।
অর্থ: হে আমার প্রভু! আমাদের দুনিয়াতে সুখ-কল্যাণ দান করুন, আখেরাতেও সুখ-সমৃদ্ধি দান করুন এবং জাহান্নাম থেকে আমাদের রক্ষা করুন। (সুরা বাকারা: ২০১)
বিশিষ্ট তাবেয়ি হজরত কাতাদা (রহ.) আনাস (রা.)-কে জিজ্ঞাসা করলেন, নবী কারিম (স.) কোন দোয়াটি বেশি পড়তেন? উত্তরে সাহাবি আনাস (রা.) এই দোয়ার কথা জানালেন। তাই আনাস (রা.) নিজে যখনই দোয়া করতেন- তখনই দোয়াতে এই আয়াত প্রার্থনারূপে পাঠ করতেন। এমনকি কেউ তার কাছে দোয়া চাইলে— তিনি তাকে এ দোয়া দিতেন। (সহিহ মুসলিম: ৭০১৬)
জীবনের শেষের দিকে বেশি পঠিত দোয়া
প্রিয়নবী (স.) ওফাতের আগের সময়টিতে ছোট্ট একটি দোয়া খুব বেশি পড়তেন। দোয়াটি হলো—
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ أَسْتَغفِرُ اللهَ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ: ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি; আস্তাগফিরুল্লাহ; ওয়া আতুবু ইলাইহি।’
অর্থ: ‘আল্লাহর প্রশংসাসহ তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করছি। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি আর তাঁর কাছে তওবা করছি।’
হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ স. (ওফাতের আগে) এই দোয়াটি অধিকমাত্রায় পড়তেন। (সহিহ মুসলিম: ১১১৬; রিয়াযুস সালেহিন: ১৮৮৬)
সর্বদা পঠিত দোয়া
তিরমিজির বর্ণনায় এক দোয়ার উল্লেখ পাওয়া যায়, যেটি সর্বদা পাঠ করতেন নবীজি (স.)।
আরবি: اللَّهُمَّ ارْزُقْنِي حُبَّكَ وَحُبَّ مَنْ يَنْفَعُنِي حُبُّهُ عِنْدَكَ اللَّهُمَّ مَا رَزَقْتَنِي مِمَّا أُحِبُّ فَاجْعَلْهُ قُوَّةً لِي فِيمَا تُحِبُّ اللَّهُمَّ وَمَا زَوَيْتَ عَنِّي مِمَّا أُحِبُّ فَاجْعَلْهُ لِي فَرَاغًا فِيمَا تُحِبُّ
উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মার জুকনি হুব্বাকা ওয়া হুব্বা মাঁই ইয়ানফাউনি হুব্বুহু ইংদাকা, আল্লাহুম্মা মা রজাকতানি মিম্মা উহিব্বু ফাজআলহু কুওয়্যাতাল লি ফী-মা তুহিব্বু, আল্লাহুম্মা ওয়ামা জাওয়াইতা আন্নি মিম্মা উহিব্বু ফাজআলহু লি ফারাগান ফী-মা তুহিব্বু’।
অর্থ: ‘হে আল্লাহ! আমাকে তোমার ভালোবাসা দান করো এবং ওই ব্যক্তির ভালোবাসাও দান করো যার ভালোবাসা তোমার কাছে আমার উপকারে আসবে। হে আল্লাহ! আমার প্রিয় জিনিসের মধ্য থেকে যা তুমি আমাকে দান করেছ এটিকে আমার শক্তিতে পরিণত করো—তুমি যা ভালোবাসো তা অর্জনের জন্য। হে আল্লাহ! আমার প্রিয় জিনিসের মধ্য থেকে যা তুমি আটকে রেখেছ, সেটি তুমি যা ভালোবাসো তা অর্জনের জন্য আমার সুযোগে পরিণত করো। (তিরমিজি: ৩৪৯১)
সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, সবসময় আল্লাহ তাআলার কাছে উপরোক্ত দোয়া তিনটির ওপর বেশি বেশি আমল করা। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সেই তাওফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে উল্লেখিত দোয়াগুলো মুখস্থ করার এবং নিয়মিত আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
Tuesday, March 14, 2023
আমার ছোট্ট কথা /jahidul chtpur
আমার ছোট্ট কথা - My little talk
1. আমি ছোট সময় থেকে স্বাথীন চেতা , জেদী কিন্তু পরিশ্রমী।
1 I am independent since childhood, stubborn but hard-working.
2. আমি কখনো তুশামতি করে চলতে পারিনা, আমার দ্বারা হয় না।
2. I can never be complacent, not by myself.
3. আপনি যদি বড় বা সফল হতে চান তাহলে মেধাবীর পাশাপাশি মামা, চাচা, ভাই, বোন, খালূ অবশ্যই থাকতেই ভাবে। তা নাহলে আপনি কথনই সফল বা আপনার চাহিদা পূরণ হবে না - আমার কথা
3. If you want to be big or successful then you must have uncles, brothers, sisters, and cousins along with geniuses. Otherwise, you will never be successful or your needs will be fulfilled - my word
4. আপনি যদি কর্মক্ষেত্রে বস বা স্যার এর সহযোগিতা না পান, এইটাই আপনার জীবনের বড় ব্যর্থতা।
4. If you don't get cooperation from the boss or sir at the workplace, this is your biggest failure in life.
5. আপনকে ক্ষমতা পাপ্ত বা সুপারিস পাওয়া ব্যক্তির কাছ থেকে দুরে থাকাই ভাল।
5. It is better to stay away from the person who has gained power or is recommended to you.
6. কাজ করার জন্য শারীরিক শক্তি থেকে মানষিক বা ইচ্ছা শক্তি বেশি কাজ করে।
6. Mental or willpower does more work than physical power to do work.
Thanks
Jahidul Islam chtpur
Thursday, January 26, 2023
বাংলাদেশে সন্তানের অভিভাবক হিসেবে মাকে স্বীকৃতি দিয়ে হাইকোর্টের রায় / Jahidul Islam chtpur
বাংলাদেশে সন্তানের অভিভাবক হিসেবে মাকে স্বীকৃতি দিয়ে রায় দিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ। এতদিন শিক্ষাক্ষেত্রের বিভিন্ন স্তরে শিক্ষার্থীর তথ্য সংক্রান্ত ফরমে (এসআইএফ) অভিভাবকের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র বাবার নাম দেওয়ার সুযোগ ছিল।
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
সন্তানের অভিভাবক হিসেবে মা স্বীকৃতি পাবেন কি না, এ বিষয়ে গত ১৬ জানুয়ারি শুনানি শেষে রায়ের জন্য ২৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।
ওই দিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আইনুননাহার সিদ্দিকা, অ্যাডভোকেট এস এম রেজাউল করিম এবং অ্যাডভোকেট আয়েশা আক্তার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত।
রিটের পক্ষের আইনজীবীরা জানান, ২০০৭ সালের এপ্রিল মাসে বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আগে শিক্ষার্থী তথ্য ফরমে অত্যাবশ্যকীয়ভাবে বাবার নাম পূরণ করতে না পারার কারণে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঠাকুরগাঁওয়ের এক তরুণীকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের প্রবেশপত্র দিতে অস্বীকৃতি জানায়।
উল্লেখ্য, মা ও সন্তানকে কোনোরূপ স্বীকৃতি না দিয়ে বাবার চলে যাওয়ার পর ওই তরুণী তাঁর মায়ের একার আদর স্নেহে বড় হয়েছিলেন।
পরে এ ঘটনার যথাযথ অনুসন্ধানে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এবং সন্তানের অভিভাবক হিসেবে মায়ের স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠার দাবিতে ২০০৯ সালের ২ অগাস্ট তিনটি মানবাধিকারবিষয়ক সংগঠন—বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এবং নারীপক্ষ যৌথভাবে জনস্বার্থে রিট দায়ের করে।
কোনও কাজে সফল হওয়ার দুআ বা আমল
জীবনের যে কোনও ক্ষেত্রে সফলতা লাভের জন্য করণীয়, আমল ও দুআ প্রশ্ন: কোনও কাজে ব্যর্থ হলে বা উদ্দেশ্য সাধনে বিলম্ব হলে- এ অবস্থায় এমন কোনও দু...
-
Fiverr gig, Social media marketing, Jahidulhrh, Jahidulislamchtpur. www.fiverr.com/jahidulhrh/ Title: I will do Facebook Promotion for...
-
ইফতারের দোয়া ইফতারের কিছুক্ষণ পূর্বে এ দোয়াটি বেশী বেশী পড়তে হবে يَا وَا سِعَ الْمَغْفِرَةِ اِغْفِرْلِىْ উচ্চারণ: ইয়া ওয়াসিয়াল মাগফিরাতি,...
-
বাংলাদেশে সন্তানের অভিভাবক হিসেবে মাকে স্বীকৃতি দিয়ে রায় দিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ। এতদিন শিক্ষাক্ষেত্রের বিভিন্ন স্...